আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে তাঁর ইবাদতের জন্য বানিয়েছেন এবং মেহেরবানী করে প্রত্যেক ইবাদতের একটা সময় ও সুরত, একটা আঙ্গিক কাঠামো নির্ধারণ করে দিয়েছেন। নামাযের আলাদা সূরত ও সময় রয়েছে, রোযার রয়েছে, হজের রয়েছে। ইবাদত করতে হলে এই সব সূরতের ভিতর, আঙ্গিক কাঠামোর ভেতর করতে হবে, এর বাইরে ইবাদত হয় না। এর মাঝে মাঝে কিছু সময় তিনি আবার অন্যান্য কাজেরও অনুমতি দিয়ে রেখেছেন।
আল্লাহর মেহেরবানী, আল্লাহর ফজল ও করম এটা। আল্লাহ তা’আলা আমাদেরকে হুকুম করতে পারতেন, যে তুমি তো কোনো মুহূর্তই আমার ধ্যান থেকে খালি থাকবে না। আল্লাহ তা’আলা ইবাদতের নামে কিছু মুহূর্ত আমাদেরকে দিয়ে দিয়েছেন এবং চান, যে এই ইবাদতের সময়টা, এই মুহূর্তগুলোয় আমার ধ্যান থেকে যেন আল্লাহ গায়েব না থাকেন। আমি যেমনভাবে আল্লাহ তা’আলার নিগাহবানীর ভিতরে আছি…
বিস্তারিত