সংবাদ :
জাতীয় : জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত- বাংলাদেশের আকাশে আজ পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে, ১০ জুলাই রবিবার সারাদেশে পবিত্র ঈদুল আযহা উদযাপিত হবে ইসলামিক বিশ্ব : আরাফাতে খুতবা দিবেন শায়খ ড. মুহাম্মাদ আবদুল করীম , হজের খুতবা সরাসরি সম্প্রচার হবে বাংলাসহ ১৪ ভাষায় আন্তর্জাতিক : আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় ৩য় স্থান অর্জনকারী সালেহ আহমদ তাকরিমকে সংবর্ধনা প্রদান করল ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন

  • টেক্সট সাইজ
  • A
  • A
  • A
  • |
  • রং
  • C
  • A
  • A
  • A

যম্যম কুপের পানি ব্যবহারের আদব।
প্রিন্ট
প্রকাশঃ : বুধবার ০৭/০২/২০১৮

হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম তনয় হযরত ইসমাইল আলাইহিস সালামের পায়ের গোড়ালির নিচ দিয়ে যে ঝর্ণা ধারা প্রবাহিত হয়েছিল তাই ইসলামের অনবদ্য এক ঝর্ণা যার নাম যমযম।এর ফল্গুধারা আজ্ব অবদি লক্ষ লক্ষ মানুষ অবলিলা ক্রমে ব্যবহার করে যাচ্ছে। কাবা ঘরের প্রায় কয়েক গজ দূরে ই যমযম কূপ অবস্থিত। কিতাবে আছে পৃথিবীর সব সাগর মহা সাগরের পানি শেষ হয়ে যেতে পারে কিন্তু ক্বিয়ামতের আগে এ পানি নিশেষ হবে না। সুবহানাল্লাহ।

জগতের অন্য সব পানির চেয়ে এ পানি গুনে মানে ও উতকৃষ্টতায় খাদ্যপ্রান হিসেবে সর্ব্বোচ্চ মর্যাদার অধিকারী ও উপকারী। সব প্রকারের খাদ্য উপকরণ এ পানির মধ্যে রয়েছে। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ পানি ক্বেবলামূখি হয়ে পান করতেন।আদেশ ও দিয়েছেন অনুরূপ। তাই আমরা আল্লাহর নেয়ামতের শুকরিয়া ও ইব্রাহিম (আ:) এর স্মৃতিকে সম্মান জানিয়ে দাঁড়িয়ে ক্বিবলামূখি হয়ে এ পানি পান করব। এটি সুন্নাত। অথচ দুনিয়ার অন্য সব পানি বসে বসে পান করা সুন্নাত। অযুর পর অবশিষ্ট পানি এবং যমযমের পানি দাঁড়িয়ে পান করা সুন্নাত। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস ( রা:) বর্ণনা করেন -- নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এক ডোল যমযম পানি আনা হলে তিনি তা দাঁড়িয়ে পান করেন। (সহিহ বোখারী ও মুসলিম।)

৩৩৯

কোন তথ্যসূত্র নেই

আপনার জন্য প্রস্তাবিত

ইসলামিক ফাউন্ডেশন

To preach and propagate the values and ideals of Islam, the only complete code of life acceptable to the Almighty Allah, in its right perspective as a religion of humanity, tolerance and universal brotherhood and bring the majority people of Bangladesh under the banner of Islam

অফিসিয়াল ঠিকানা: অফিসিয়াল ঠিকানা : ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, আগারগাঁও, শের-এ- বাংলা নগর, ঢাকা -১২০৭