জুমু’আর দিনের বিস্তারিত ফজীলত
●●আল্লাহ্ তা’আলা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেন, “মুমিনগণ,জুমআর দিনে যখন নামাযের আযান দেয়া হয়,তখন তোমরা আল্লাহর ইবাদতের জন্য দ্রুত যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ কর।এটা তোমাদের জন্যে উত্তম যদি তোমরা বুঝ।”-[আল কুরআন;সূরা আল জুমুআহ;০৯]
●●রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন,
“মুমিনের জন্য জুম’আর দিন হল সাপ্তাহিক ঈদের দিন।”-[ইবনে মাজাহ;১০৯৮]
●●রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন,
“মহান আল্লাহ পাকের কাছে জুম’আর দিনটি ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার দিনের মত শ্রেষ্ঠ দিন। এ দিনটি আল্লাহর কাছে অতি মর্যাদা সম্পন্ন।”-[ইবনে মাজাহ;১০৮৪]
●●“জুম’আর দিনটি ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার দিনের চেয়েও শ্রেষ্ঠ দিন। এ দিনটি আল্লাহর কাছে অতি মর্যাদা সম্পন্ন।”-[মুসনাদে আহমদ-৩/৪৩০;ইবনে মাজাহ-১০৮৪]
●●রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন,
“হে মুসলমানগণ, জুম‘আর দিনকে আল্লাহ্ তা’আলা তোমাদের জন্য (সাপ্তাহিক) ঈদের দিন হিসাবে নির্ধারণ করেছেন (جَعَلَهُ اللهُ عِيْدًا)। তোমরা এদিন মিসওয়াক কর, গোসল কর ও সুগন্ধি লাগাও।”-[মুওয়াত্তা, ইবনু মাজাহ, মিশকাত; হাদিস নং-১৩৯৮, ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪, ‘পরিচ্ছন্নতাঅর্জন ও সকাল সকাল মসজিদে গমন’ অনুচ্ছেদ-৪৪]
●●উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) হতে বর্ণিত: এক ইয়াহুদি তাঁকে বলল ,’হে আমিরুল মু’মিনীন ! আপনাদের কিতাবে একটি আয়াত আছে, যা আপনারা পাঠ করে থাকেন, তা যদি আমাদের ইয়াহুদি জাতির উপর অবতীর্ণ হতো, তবে অবশ্যই আমরা সেই দিনকে ঈদ হিসাবে পালন করতাম’, তিনি বললেন, ‘কোন আয়াত’? সে বলল,“আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে পূর্নাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান সম্পূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্যে দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম।” – [ সূরা মায়েদা; ৩ ]; উমার (রাঃ) বললেন, “এটি যে দিনে এবং যে স্থানে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর অবতীর্ণ হয়েছিল তা আমরা জানি; তিনি সেদিন আরাফায় দাঁড়িয়েছিলেন আর সেটা ছিল জুমুআ’র দিন।”-[সহীহ বুখারী;হাদিস নং – ৪৩, ৪৪০৭, ৪৬০৬, ৭২৬৮; সহীহ মুসলিম ৪৩/১ ,হাদিস নং – ৩০১৭]
●●রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন,
সূর্য উদিত হয় এরুপ দিনগুলোর মধ্যে জুম’আর দিনটিই হল সর্বোত্তম।
(১)এই দিনেই আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করা হয়েছিল – [ আবু দাউদ – ১০৪৬ ]
৩৮৭
০
০
কোন তথ্যসূত্র নেই
মহান স্রষ্টা অাল্লাহর সার্বভৌমত্বকে জীবনের সর্বক্ষেত্রে মেনে নেয়ার বিশ্বাসকেই বলা......
আল্লাহর অনুগ্রহে আশা রাখার গুরুত্ব আল্লাহ তা‘আলা বলেন, قُلْ يَا......
খাওয়ার পূর্বে বিসমিল্লাহ না বললে কি ক্ষতি হবে? শুরুতে বিসমিল্লাহ......
প্রশ্নঃ গীবত শ্রবণ করার হুকুম কী? উত্তরঃ গীবত করা কবীরা......
ইস্তিন্জা দুই প্রকার ১. ছোট ইস্তিন্জা, ২. বড় ইস্তিন্জা। পেশাব......
যে সব অধিকারের ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রী উভয়ে সমান দাম্পত্য জীবনে পারস্পরিক......
মায়ের গর্ভেই শিশুর তাকদির নির্ধারিত হয় হুযায়ফা ইবনু আসীদ আল-গিফারী......
প্রশ্ন : শিশুদের অসুখ হয় কেন? তারা তো নিষ্পাপ। অসুখ......
যদি অযূ বা গোসল প্রয়োজন হয় অার পবিত্র পানি না......
কালিমা সমুহ ১. কালিমায়ে তাইয়্যেবা : ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর......