সংবাদ :
জাতীয় : জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত- বাংলাদেশের আকাশে আজ পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে, ১০ জুলাই রবিবার সারাদেশে পবিত্র ঈদুল আযহা উদযাপিত হবে ইসলামিক বিশ্ব : আরাফাতে খুতবা দিবেন শায়খ ড. মুহাম্মাদ আবদুল করীম , হজের খুতবা সরাসরি সম্প্রচার হবে বাংলাসহ ১৪ ভাষায় আন্তর্জাতিক : আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় ৩য় স্থান অর্জনকারী সালেহ আহমদ তাকরিমকে সংবর্ধনা প্রদান করল ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন

  • টেক্সট সাইজ
  • A
  • A
  • A
  • |
  • রং
  • C
  • A
  • A
  • A

সদকায়ে ফিতর আদায়ের মাসয়ালা
প্রিন্ট
প্রকাশঃ : বুধবার ১৩/০৬/২০১৮

সদকায়ে ফিতর ওয়াজিব । এর সময় সারা জীবন । অর্থাৎ যদি যথাসময়ে আদায় না করে থাকে, তাহলে যে কোন সময় আদায় করা যায় । আর আদায় না  করলে বাতিল হয়ে যাবে না । যখনই আদায় করা হোক না কেন ক্বাযা হিসেবেও গণ্য হবে না । বরং আদায় হিসেবে গণ্য হবে । তবে ঈদের নামাযের আগে আদায় করাটা সুন্নাত ।                                                                                                                               (দুর্রুল মুথতার )

ঈদের দিনে সুবহে সাদিক্ব হওয়ার সাথে সাথে সদক্বায়ে ফিতর ওয়াজিব হয়ে যায় । সুতরাং যে ব্যক্তি সুবহে সাদিক্বের আগে মারা গেল কিংবা গরীব হয়ে গেল, ঐ ব্যক্তির উপর সাদক্বায়ে ফিতর ওয়াজিব হলো না ।     ( আলমগিরী )

সুবহে সাদিক শুরু হওয়ার আগে কাফির মুসলমান হলো বা শিশুর জন্ম হলো বা যে গরীব ছিলো সে সম্পদশালী হয়ে গেলো  তাহলে তার উপর সাদক্বায়ে ফিতর ওয়াজিব হলো ।                                                    ( আলমগিরী )

সাদক্বায়ে ফিতর প্রত্যেক মুসলমান আযাদ ও নেসাবের অধিকারীর উপর ( মূল ব্যবহারিক সমগ্রী ব্যতীত যার পূর্ণ নেসাব থাকে ) ওয়াজিব । এতে বিবেকবান, বালেগ এবং এক বছর অতিবাহিত হওয়া, সম্পদের মালিক হওয়া পূর্বশর্ত নয় ।                                                                                                             (দুর্রুল মুহতার )

নেসাবের অধিকারী পুরুষের উপর নিজের পক্ষ থেকে এবং নিজের ছোট ছেলে মেয়েদের পক্ষ থেকে সাদক্বায়ে ফিতর ওয়াজিব । যদি শিশু নিজেই নিসাবের মালিক হয় তাহলে তার সম্পদ থেকে যেওয়া যাবে । পাগল সন্তান বালেগ হলেও যদি সম্পদশালী না হয় , তাহলে তার সাদক্বায়ে ফিতর তার পিতার উপর ওয়াজিব । আর যদি সম্পদশালী হয়ে থাকে , তাহলে তার সম্পদ থেকে দেওয়া যাবে ।                                  ( দুর্রুল মুখাতর ও রদ্দুল মুখতার )

সাদক্বায়ে ফিতর ওয়াজিব হওয়ার জন্য রোযা রাখা পূর্বশর্ত নয় । যদি কোন ওযর, রোগ ও বার্ধক্যের কারণে বা ইচ্ছাকৃত রোজা না রাখলেও তবু সাদক্বায়ে ফিতর ওয়াজিব ।                                 ( রদ্দুল মুহতার ও বাহার )

পিতা না থাকলে দাদা পিতার স্থলাবিসিক্ত হবে । অর্থাৎ স্বীয় এতিম গরীব নাতি নাতনির পক্ষ থেকে সাদক্বায়ে ফিতর পরিশোধ করা তার উপর ওয়াজিব । নিজের স্ত্রী এবং বিবেকবান বালেগ সন্তানের সাদক্বায়ে ফিতর তার যিম্মায় নয়, যদিওবা পঙ্গু হয়ে থাকে এবং তাদের ভরণপোষণের জিম্মা তার উপর থাকে ।                                                                           ( দুর্রুল ‍মুহতার ও বাহার)                                                                                           

 

৩৮১

কোন তথ্যসূত্র নেই

আপনার জন্য প্রস্তাবিত

ইসলামিক ফাউন্ডেশন

To preach and propagate the values and ideals of Islam, the only complete code of life acceptable to the Almighty Allah, in its right perspective as a religion of humanity, tolerance and universal brotherhood and bring the majority people of Bangladesh under the banner of Islam

অফিসিয়াল ঠিকানা: অফিসিয়াল ঠিকানা : ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, আগারগাঁও, শের-এ- বাংলা নগর, ঢাকা -১২০৭