সংবাদ :
জাতীয় : জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত- বাংলাদেশের আকাশে আজ পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে, ১০ জুলাই রবিবার সারাদেশে পবিত্র ঈদুল আযহা উদযাপিত হবে ইসলামিক বিশ্ব : আরাফাতে খুতবা দিবেন শায়খ ড. মুহাম্মাদ আবদুল করীম , হজের খুতবা সরাসরি সম্প্রচার হবে বাংলাসহ ১৪ ভাষায় আন্তর্জাতিক : আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় ৩য় স্থান অর্জনকারী সালেহ আহমদ তাকরিমকে সংবর্ধনা প্রদান করল ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন

  • টেক্সট সাইজ
  • A
  • A
  • A
  • |
  • রং
  • C
  • A
  • A
  • A

রোযার ফযীলত ও বৈশিষ্ট্য
প্রিন্ট
প্রকাশঃ : শুক্রবার ০১/০৫/২০২০

রোযার  ফযীলত  বৈশিষ্ট্য 

হাদীস শরীফে বর্ণিত রোযার কিছু ফযীলত  বৈশিষ্ট্য এখানে উল্লেখ করা হলো :

রোযার প্রতিদান আল্লাহ রাববুল আলামীন নিজেই দিবেন এবং বিনা হিসাবে 

দিবেনঃ

প্রত্যেক নেক আমলের নির্ধারিত সওয়াব  প্রতিদান রয়েছেযার মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা আমলকারীকে পুরস্কৃত করবেন।কিন্তু রোযার বিষয়টি সম্পূর্ণ আলাদা। 

কারণ রোযার বিষয়ে আছে আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে এক অনন্য ঘোষণা।

হযরত আবু হুরায়রা রাথেকে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম 

ইরশাদ করেছেন,

كل عمل ابن آدم يضاعف الحسنة بعشر أمثالها إلى سبعمائة ضعف، قال الله تعالى : الا الصوم فإنه لى وانا أجزى به يدع شهوته وطعامه من أجلى.

মানুষের প্রত্যেক আমলের প্রতিদান বৃদ্ধি করা হয়। একটি নেকীর সওয়াব দশ গুণ থেকে সাতাশ গুণ পর্যন্ত। আল্লাহ তাআলাইরশাদ করেনকিন্তু রোযা আলাদা। কেননা তা একমাত্র আমার জন্য এবং আমি নিজেই এর বিনিময় প্রদান করব। বান্দাএকমাত্র আমার জন্য নিজের প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণ করেছে এবং পানাহার পরিত্যাগ করেছে।

 অন্য বর্ণনায় আছে-

عن أبى هريرة رضي الله عنه قال : قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : قال الله : يترك طعامه وشرابه وشهوته من أجلى، الصيام لى وانا اجزى به، والحسنة بعشر امثالها.

হযরত আবু হুরায়রা রাবলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনআল্লাহ রাববুল আলামীন বলেন,বান্দা একমাত্র আমার জন্য তার পানাহার  কামাচার বর্জন করেরোযা আমার জন্যইআমি নিজেই তার পুরস্কার দিব আর(অন্যান্যনেক আমলের বিনিময় হচ্ছে তার দশগুণ।

আল্লাহ তাআলা রোযাদারকে কেয়ামতের দিন পানি পান করাবেনঃ

হযরত আবু মুসা রাহতে বর্ণিত,

ان الله تبارك وتعالى قضى على نفسه أنه من اعطش نفسه له في صائف سقاه يوم العطش،

 

আল্লাহ রাববুল আলামীন নিজের উপর অবধারিত করে নিয়েছেনযে ব্যক্তি তার সন্তুষ্টির জণ্য গ্রীষ্মকালে (রোযার কারণে)পিপাসার্ত থেকেছেতিনি তাকে তৃষ্ণার দিন (কিয়ামতের দিনপানি পান করাবেন।-

হযরত আবু হুরায়রা রাহতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,

قال الله تعالى : الصيام لى وانا اجزى به ... فان لهم يوم القيامة حوضا ما يرده غير الصائم،

.

আল্লাহ তাআলা বলেনরোযা আমার জন্যআমি নিজেই এর প্রতিদান দিব। কেয়ামতের দিন রোযাদারদের জন্য একটিবিশেষ পানির হাউজ থাকবেযেখানে রোযাদার ব্যতীত অন্য কারো আগমন ঘটবে না।

রোযা হল জান্নাত লাভের পথঃ

عن حذيفة رضي الله عنه  قال : اسندت النبي صلى الله عليه وسلم إلى صدري، فقال : من قال : لا إله إلا الله ختم له بها دخل الجنة، ومن صام يوما ابتغاء وجه الله ختم له به، دخل الجنة، ومن تصدق بصدقة ختم له بها، دخل الجنة، رواه احمد، وذكره الهيثمى فى المجمع.

হযরত হুযায়ফা রাবলেনআমি আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমার বুকের সাথে মিলিয়ে নিলামতারপরতিনি বললেনযে ব্যক্তি লাইলাহা ইল্লাল্লাহু’ বলে মৃত্যুবরণ করবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবেযে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনায়একদিন রোযা রাখবেপরে তার মৃত্যু হয় সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে কোনো দান

عن أبي أمامة قال : أتيت رسول الله صلى الله عليه وسلم، فقلت : مرني بعمل يدخلني الجنة، قال : عليك بالصوم، فانه لا عدل له، ثم أتيته الثانية، فقال لي : عليك بالصيام.

হযরত আবু উমামা রাহতে বর্ণিততিনি বলেনআমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দরবারে আগমন করেবললামইয়া রাসূলুল্লাহআমাকে এমন একটি আমল বলে দিনযার দ্বারা আমি জান্নাতে প্রবেশ করতে পারব। তিনি বলেন,তুমি রোযা রাখকেননা এর সমতুল্য কিছু নেই। আমি পুনরায় তার নিকট এসে একই কথা বললাম। তিনি বললেনতুমিরোযা রাখ।

রোযাদারগণ জান্নাতে প্রবেশ করবে ‘রাইয়ান’ নামক বিশেষ দরজা দিয়েঃ

হযরত সাহল ইবনে সা রাহতে বর্ণিতনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,

إن فى الجنة بابا يقال له الريَّان يدخل منه الصائمون يوم القيامة، لا يدخل منه أحد غيرهم، يقال : اين الصائمون فيقومون، لا يدخل منه أحد غيرهم، فاذا دخلوا اغلق، فلم يدخل منه احد.

জান্নাতে একটি দরজা আছেযার নাম রাইয়ান। কিয়ামতের দিন  দরজা দিয়ে কেবল রোযাদার ব্যক্তিরাই প্রবেশ করবে।অন্য কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। ঘোষণা করা হবেকোথায় সেই সৌভাগ্যবান রোযাদারগণতখন তারা উঠে দাড়াবে।তারা ব্যতীত কেউ  দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। অতঃপর রোযাদারগণ যখন প্রবেশ করবেতখন তা বন্ধ করেদেওয়া হবে। ফলে কেউ  দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না।

হযরত আবু হুরায়রা রাবলেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,

لكل اهل عمل باب من ابواب الجنة يدعون منه بذلك العمل، ولاهل الصيام باب يدعون منه، يقال له : الريان، فقال أبو بكر : يا رسول الله، هل احد يدعى من تلك الأبواب كلها؟ قال : نعم، وارجو أن تكون منهم يا ابا بكر،

প্রত্যেক প্রকারের নেক আমলকারীর জন্য জান্নাতে একটি করে বিশেষ দরজা থাকবেযার যে আমলের প্রতি অধিক অনুরাগছিল তাকে সে দরজা দিয়ে আহবান করা হবে। রোযাদারদের জন্যও একটি বিশেষ দরজা থাকবেযা দিয়ে তাদেরকে ডাকাহবেতার নাম হবে ‘রাইয়ান আবু বকর রাবললেনইয়া রাসূলুল্লাহএমন কেউ কি হবেনযাকে সকল দরজা থেকেআহবান করা হবেতিনি বলেনহ্যাঁআমি আশা রাখি তুমিও তাদের একজন হবে।-মুসনাদে আহমদ

রোযা জাহান্নাম থেকে রক্ষাকারী ঢাল  দুর্গ

হযরত জাবির রাহতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

قال ربنا عز وجل : الصيام جنة يستجن بها العبد من النار وهو لى وانا أجزى به.

আমাদের মহান রব ইরশাদ করেছেনরোযা হল ঢাল। বান্দা এর দ্বারা নিজেকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করবে। রোযাআমার জন্য আর আমিই এর পুরস্কার দিব।-

উসমান ইবনে আবিল আস রাবর্ণনা করেনআমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি,

الصيام جنة من النار كجنة احدكم من القتال،

রোযা হল জাহান্নাম থেকে রক্ষাকারী ঢালযুদ্ধক্ষেত্রে তোমাদের (শত্রুর আঘাত হতে রক্ষাকারীঢালের মত।-

রোযা কিয়ামতের দিন সুপারিশ করবে

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রাহতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-

الصيام والقرآن يشفعان للعبد يوم القيامة، يقول الصيام : اى رب منعته الطعام والشهوة فشفعنى فيه، ويقول القرآن : منعته النوم بالليل، فشفعنى فيه، قال : فيشفعان له.

رواه أحمد، والحاكم فى المستدرك وقال : صحيح على شرط مسلم، ووافقه الذهبي، وذكره الهيثمي فى المجمع، وقال : رواه أحمد والطبرانى فى الكبير، ورجال الطبرانى رجال الصحيح.

রোযা  কুরআন কিয়ামতের দিন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোযা বলবেহে রবআমি তাকে খাদ্য  যৌন সম্ভোগথেকে বিরত রেখেছি। অতএব তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন। কুরআন বলবেআমি তাকে রাতের ঘুম থেকেবিরত রেখেছি, (অর্থাৎ না ঘুমিয়ে সে তেলাওয়াত করেছেঅতএব তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ কবুল করুন। রাসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঅতঃপর তাদের উভয়ের সুপারিশ গ্রহণ করা হবে।

 রোযাদারের সকল গুনাহ মাফ হয়ে যায়

হযরত আবু হুরায়রা রাহতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-

من صام رمضان ايمانا واحتسابا غفر له ما تقدم من ذنبه،

যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সওয়াবের আশায় রমযান মাসের রোযা রাখবেতার পূর্ববর্তী গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।-হযরত আবদুর রহমান ইবনে আওফ রাবর্ণনা করেনরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,

ان الله عز وجل فرض صيام رمضان وسننت قيامه، فمن صامه وقامه ايمانا واحتسابا خرج من الذنوب كيوم ولدته أمه.

আল্লাহ তাআলা তোমাদের উপর রমযানের রোযা ফরয করেছেনআর আমি কিয়ামুল লাইল অর্থাৎ তারাবীহ নামাযকেসুন্নত করেছি। সুতরাং যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সওয়াবের আশায় রমযানের সিয়াম  কিয়াম আদায় করবেসে  দিনেরমতো নিষ্পাপ হয়ে যাবে যেদিন সে মায়ের গর্ভ থেকে সদ্যভূমিষ্ঠ হয়েছিল।-রোযা গুনাহের কাফফারা

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,

فتنة الرجل فى اهله وماله ونفسه وولده وجاره تكفرها الصلاة والصيام والصدقة والأمر بالمعروف والنهى عن المنكر.

মানুষের জন্য তার পরিবারধন-সম্পদতার আত্মাসন্তান-সন্ততি  প্রতিবেশী ফিতনা স্বরূপ। তার কাফফারা হল নামায,রোযাদান-সদকাহসৎকাজের আদেশ  অসৎ কাজের নিষেধ।-রোযাদারের মুখের গন্ধ মিশকের চেয়েও সুগন্ধিযুক্ত

হযরত আবু হুরায়রা রাহতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-

والذى نفس محمد بيده لخلوف فم الصائم اطيب عند الله من ريح المسك،

সেই সত্তার শপথযার হাতে মুহাম্মাদের জীবনরোযাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর নিকট মিশকের সুগন্ধির চেয়েও অধিকসুগন্ধিময়।- ১০রোযাদারের জন্য দুটি আনন্দের মুহূর্ত

হযরত আবু হুরায়রা রাহতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,

للصائم فرحتان يفرحهما اذا افطر فرح، واذا لقى ربه فرح بصومه، وفى رواية : اذا لقى الله فجزاه فرح،

রোযাদারের জন্য দুটি আনন্দের মুহূর্ত রয়েছেযখন সে আনন্দিত হবে। একযখন সে ইফতার করে তখন ইফতারের কারণেআনন্দ পায়। দুইযখন সে তার রবের সাথে মিলিত হবে তখন তার রোযার কারণে আনন্দিত 

 ১১রোযাদার পরকালে সিদ্দীকীন  শহীদগণের দলভুক্ত থাকবে

হযরত আমর ইবনে মুররা আলজুহানী রাহতে বর্ণিত,

جاء رجل الى النبى صلى الله عليه وسلم فقال : يا رسول الله! أرايت ان شهدت ان لا اله الا الله وانك رسول الله، وصليت الصلوات الخمس واديت الزكاة وصمت رمضان وقمته فممن أنا؟ قال : من الصديقين والشهداء،

এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দরবারে এসে বললোইয়া রাসূলাল্লাহআমি যদি একথার সাক্ষ্য দিইযেআল্লাহ ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই এবং অবশ্যই আপনি আল্লাহর রাসূলআর আমি যদি পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায়করিযাকাত প্রদান করিরমযান মাসের সিয়াম  কিয়াম (তারাবীহসহ অন্যান্য নফলআদায় করি তাহলে আমি কাদেরদলভুক্ত হবতিনি বললেনসিদ্দীকীন  শহীদগণের দলভুক্ত হবে।

১২রোযাদারের দুআ কবুল হয়

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রাহতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি 

ثلاثة لا ترد دعوتهم الامام العادل، والصائم حتى يفطر، ودعوة المظلوم، تحمل على الغمام، وتفتح لها ابواب السماوات، ويقول الرب عز وجل : وعزتى لانصرنك ولو بعد حين.

وقال الترمذى : هذا حديث حسن.

তিন ব্যক্তির দুআ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না (অর্থাৎ তাদের দুআ কবুল করা হয়ন্যায়পরায়ন শাসকের দুআরোযাদার ব্যক্তিরদুআ ইফতারের সময় পর্যন্ত  মজলুমের দুআ। তাদের দুআ মেঘমালার উপরে উঠিয়ে নেওয়া হয় এবং এর জন্য সবআসমানের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয়। তখন আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেনআমার ইয্যতের কসমবিলম্বে হলেও অবশ্যইআমি তোমাকে সাহায্য করব। হযরত আবু হুরায়রা রার্বণনা করেননবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম 

১৩রোযা হিংসা-বিদ্বেষ দূর করে দেয়

 

صوم شهر الصبر وثلاثة أيام من كل شهر يذهبن وحر الصدر،

হযরত ইবনে আববাস রাহতে বর্ণিতরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনসবরের মাসের (রমযানমাসরোযা এবং প্রতি মাসের তিন দিনের  (আইয়্যামে বীযরোযা অন্তরের হিংসা-বিদ্বেষ দূর করে দেয়। -

 

১২

কোন তথ্যসূত্র নেই

আপনার জন্য প্রস্তাবিত

ইসলামিক ফাউন্ডেশন

To preach and propagate the values and ideals of Islam, the only complete code of life acceptable to the Almighty Allah, in its right perspective as a religion of humanity, tolerance and universal brotherhood and bring the majority people of Bangladesh under the banner of Islam

অফিসিয়াল ঠিকানা: অফিসিয়াল ঠিকানা : ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, আগারগাঁও, শের-এ- বাংলা নগর, ঢাকা -১২০৭