ওয়াক্ত | সময় | ওয়াক্ত | সময় |
---|---|---|---|
ফজর | 4sds:05 | মাগরিব | ddd৬:৪২ |
জোহর | 11 | আসর | ৭:৩০ |
ইশা | ৪:০০ |
The next prayer time remains
সকল বিভাগীয় শহরের নামাজের সময়ফজর | যোহর | আসর | মাগরীব | ইশা | |
---|---|---|---|---|---|
চট্টগ্রাম | ... | ... | ... | ... | ... |
রাজশাহী | ... | ... | ... | ... | ... |
সিলেট | ... | ... | ... | ... | ... |
ময়মনসিংহ | ... | ... | ... | ... | ... |
বরিশাল | ... | ... | ... | ... | ... |
রংপুর | ... | ... | ... | ... | ... |
খুলনা | ... | ... | ... | ... | ... |
নিয়মিত দেখতে ভিজিট করুন লাইভ: http://imam.gov.bd
আবু হামিদ মোহাম্মদ ইবনে মোহাম্মদ আল-গাজ্জালি
জীবনকাল:১০৫৮ - ১১১১
বিখ্যাত: সুফিবাদ, Islamic Theology, (কালাম), ইসলামী দর্শন)
এলাকা: ইরানের খোরাসানের তুশ নগরীতে জন্মগ্রহণ এবং মৃত্যুবরণ করেন।
ইসলামের প্রচার-প্রসারের লক্ষ্যে বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ১৯৭৫ সালের ২২ মার্চ এক অধ্যাদেশবলে ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। ২৮ মার্চ ১৯৭৫ সালে ‘ইসলামিক ফাউন্ডেশন’ এ্যাক্ট প্রণীত হয়। বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলমান। সুপ্রাচীনকাল থেকে এ দেশে ইসলামী আর্দশ ও মূল্যবোধের লালন ও চর্চা হয়ে আসছে।বিস্তারিত...
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অন্যতম একটি বিভাগ হচ্ছে ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমী। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, দিনাজপুর ও সিলেট। এই ৭টি কেন্দ্রের মাধ্যমে মসজিদের সম্মানিত ইমাম ও মুযাজ্জিনগণকে ইসলামের মৌলিক বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান দানের পাশাপাশি যেমনঃ গণশিক্ষা, পরিবার কল্যাণ, কৃষি ও বনায়ন, প্রাণী-সম্পদ পালন ও মৎস্য চাষ, সমাজে অসামাজিক কার্যকলাপ প্রতিরোধ ইত্যাদি বিষয়ে ব্যবহারিক ও মৌখিক প্রশিক্ষণ প্রদান করে ইমামদেরকে উপার্জনক্ষম এবং সমাজে শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য ইমামদের প্রশিক্ষিত করে আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলাই ইমাম প্রশিক্ষণের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বিস্তারিত...
সর্বমোট প্রশিক্ষিত ইমাম | ৫৫৫৬৯ জন |
ইমাম বাতায়ন দেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ! ইসলামিক জ্ঞানের সকল শাখা-প্রশাখা নিয়ে আলোচনা করার পাশাপাশি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের তথ্য প্রদানের জন্য একটি উদ্যোগ। এটুআই প্রোগ্রামের পরিকল্পনা ও তত্বাবধানে এটি তৈরি করা হয়েছে। এই বাতায়ন ব্যবহার করার জন্য কিছু শর্তাবলি মেনে চলতে হবে ।
১. এই বাতায়নে কোন তথ্য বা কনটেন্ট আপলোড করতে হলে আপনাকে অবশ্যই নিবন্ধন করতে হবে।
২. জাতীয় ঐক্য ও চেতনার পরিপন্থী কোনরকম কন্টেন্ট এই বাতায়নে শেয়ার করা যাবে না।
৩. কোন সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগতে পারে এমন বা ধর্মীয় অপব্যাখ্যামূলক কোন কন্টেন্ট আপলোড করা যাবে না।
৪. রাজনৈতিক মতাদর্শ বা আলোচনা-সংশ্লিষ্ট কোন কন্টেন্ট প্রদান করা যাবে না।
৫. বাংলাদেশে বসবাসকারী কোন ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী, বা সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্যমূলক বা হেয় প্রতিপন্নমূলক কন্টেন্ট শেয়ার করা যাবে না।
৬. কোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা রাষ্ট্রকে হেয় প্রতিপন্ন করে এমন কন্টেন্ট দেওয়া যাবে না।
৭. লিঙ্গ বৈষম্য বা এ সংক্রান্ত বিতর্কমূলক কোন কন্টেন্ট প্রদান করা যাবে না।
জনমনে অসন্তোষ বা অপ্রীতিকর মনোভাব সৃষ্টি করতে পারে এমন কোন বিষয় আপলোড করা যাবে না।
ইমাম বাতায়ন কী?
ইমাম বাতায়ন হচ্ছে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণের জন্য এটুআই প্রোগ্রামের পরিকল্পনা ও তত্বাবধানে তৈরি একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। দেশের সকল ইমাম-মুয়াজ্জিনগণকে অনলাইনে একটি প্লাটফর্মে আনয়নের লক্ষ্যে এটুআই প্রোগ্রামের উদ্যোগে ‘ইমাম বাতায়ন’ তৈরি করা হয়েছে। এতে ইসলামিক জ্ঞানের সকল শাখা-প্রশাখা নিয়ে আলোচনা করার পাশাপাশি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের তথ্য প্রদান ও চাহিদা প্রেরণ করার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ইমাম বাতায়নের ঠিকানা/address কি?
ইমাম বাতায়নের ঠিকানা হচ্ছে “ইমাম.বাংলা/ http://imam.gov.bd/”
ইমাম বাতায়ন তৈরির উদ্দেশ্য কী?
ইমাম বাতায়নের মাধ্যমে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণ পারস্পরিক যোগাযোগের পাশাপাশি নিয়মিত ব্লগিং, বিভিন্ন মাসলা-মাসায়েল ও ফতোয়া, সাপ্তাহিক খুতবা, সন্ত্রাস ও জঙিবাদ বিরোধী প্রচারণা, কিতাব, সাম্প্রতিক বিষয়াদিসহ দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক কনটেন্ট শেয়ার করতে পারেন এবং প্রয়োজনে অন্যদের আপলোডকৃত কনটেন্ট পাঠের মাধ্যমে নিজের জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করতে পারবেন। এ পোর্টালের মাধ্যমে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণ তাদের নিজ নিজ পেশার বাইরে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের তথ্য জানতে পারবেন ও বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। যার ফলে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণ তাদের নিজ নিজ পেশার বাইরে যে কোন একটি কারিগরি বা বৃত্তিমূলক বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে তাদের আয় বাড়াতে সক্ষম হবেন। এর ফলে তাদের উপার্জন বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি দেশের জাতীয় আয় বাড়বে।
এর মৌলিক উদ্দেশ্যগুলো হলো
১. ইমাম-মুয়াজ্জিনগণের মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ ও সহযোগিতা নিশ্চিতকরণ।
২. ইসলামিক বিষয়ের সঠিক ব্যাখ্যা প্রদান ও ইসলামের নামে চরমপন্থা প্রতিরোধ।
৩. কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ বিষয়ক তথ্য প্রদান ও চাহিদানুযায়ী ট্রেডে রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ।
ইমাম বাতায়ন কেন?
আমরা জানি সমাজ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণের বড় ভূমিকা রয়েছে। তারা হচ্ছেন জনগণের অত্যন্ত কাছের লোক এবং সমাজে তাদের গ্রহণযোগ্যতা অনস্বীকার্য। দেশে ৩ লক্ষাধিক ইমাম-মুয়াজ্জিন রয়েছেন কিন্তু তারা সকলেই একে অপরের সাথে বিচ্ছিন্ন। যদি তাদেরকে একটি প্লাটফর্মে নিয়ে আসা যায় তাহলে তারা পরস্পর যোগাযোগের মাধ্যমে নলেজ শেয়ারিং করতে পারবেন। দেশের এক প্রান্ত থেকে একজন ইমাম বা মুয়াজ্জিন অপর প্রান্তের কোন বিজ্ঞ আলেমের নিকট থেকে ইসলামের সঠিক বিষয় সম্পর্কে খুব সহজেই জানতে পারবেন। সুতরাং ইমাম বাতায়ণের মাধ্যমে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণের মধ্যে এক ধরণের পরিবর্তন হবে। এর ফলে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণ আরও ভালোভাবে সমাজ পরিবর্তনে অংশ নিতে পারবেন। তাছাড়া সাধারণ জনগণ ‘ইমাম বাতায়ন’ থেকে দৈনন্দিন মাসআলা-মাসায়েলসহ ইসলামের সঠিক বিষয় জানতে পারবেন এবং প্রয়োজনে প্রশ্ন করতে পারবেন।
এই বাতায়নে কি কি ধরণের কনটেন্ট শেয়ার করা যাবে?
এতে ইসলামিক জ্ঞানের সকল শাখা-প্রশাখা নিয়ে লেখা, অডিও, ভিডিও আপলোড করার পাশাপাশি ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক সমস্যা ও সমাধান বিষয়ক কনটেন্ট প্রদান করা যাবে। এছাড়া কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা ও করণীয় সম্পর্কে তথ্য শেয়ার করা যাবে।
ইমাম বাতায়ন সম্পর্কে কোন মতামত থাকলে কি করবো?
যেকোন ধরনের প্রশ্ন ও মতামতের জন্য ‘মতামত’ লিংকে গিয়ে আপনার নাম, ই-মেইল সহ প্রশ্ন বা মতামত দিতে পারবেন।
কে বা কারা এই বাতায়ন ব্যবহার করতে পারবে?
মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন ও মসজিদ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারি এবং মাদরাসার শিক্ষক শিক্ষার্থীরা নিবন্ধনের মাধ্যমে ইমাম বাতায়ণ ব্যবহার ও কনটেন্ট আপলোড করতে পারবেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ এবং বিশ্বের যে কোন দেশ হতে সকল শেণীর ব্যক্তিবর্গ কনটেন্ট আপলোড ব্যতীত তাদের প্রয়োজন অনুস্বারে এই পোর্টাল ব্যবহার করতে পারবেন।
To preach and propagate the values and ideals of Islam, the only complete code of life acceptable to the Almighty Allah, in its right perspective as a religion of humanity, tolerance and universal brotherhood and bring the majority people of Bangladesh under the banner of Islam
অফিসিয়াল ঠিকানা: অফিসিয়াল ঠিকানা : ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, আগারগাঁও, শের-এ- বাংলা নগর, ঢাকা -১২০৭
ইমাম বাতায়ন দেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ! ইসলামিক জ্ঞানের সকল শাখা-প্রশাখা নিয়ে আলোচনা করার পাশাপাশি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের তথ্য প্রদানের জন্য একটি উদ্যোগ। এটুআই প্রোগ্রামের পরিকল্পনা ও তত্বাবধানে এটি তৈরি করা হয়েছে। এই বাতায়ন ব্যবহার করার জন্য কিছু শর্তাবলি মেনে চলতে হবে ।
1. এই বাতায়নে কোন তথ্য বা কনটেন্ট আপলোড করতে হলে আপনাকে অবশ্যই নিবন্ধন করতে হবে।
2. জাতীয় ঐক্য ও চেতনার পরিপন্থী কোনরকম কন্টেন্ট এই বাতায়নে শেয়ার করা যাবে না।
3. কোন সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগতে পারে এমন বা ধর্মীয় অপব্যাখ্যামূলক কোন কন্টেন্ট আপলোড করা যাবে না।
4. রাজনৈতিক মতাদর্শ বা আলোচনা-সংশ্লিষ্ট কোন কন্টেন্ট প্রদান করা যাবে না।
5. বাংলাদেশে বসবাসকারী কোন ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী, বা সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্যমূলক বা হেয় প্রতিপন্নমূলক কন্টেন্ট শেয়ার করা যাবে না।
6. কোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা রাষ্ট্রকে হেয় প্রতিপন্ন করে এমন কন্টেন্ট দেওয়া যাবে না।
7. লিঙ্গ বৈষম্য বা এ সংক্রান্ত বিতর্কমূলক কোন কন্টেন্ট প্রদান করা যাবে না।
জনমনে অসন্তোষ বা অপ্রীতিকর মনোভাব সৃষ্টি করতে পারে এমন কোন বিষয় আপলোড করা যাবে না।
ইমাম বাতায়ন কী?
ইমাম বাতায়ন হচ্ছে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণের জন্য এটুআই প্রোগ্রামের পরিকল্পনা ও তত্বাবধানে তৈরি একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। দেশের সকল ইমাম-মুয়াজ্জিনগণকে অনলাইনে একটি প্লাটফর্মে আনয়নের লক্ষ্যে এটুআই প্রোগ্রামের উদ্যোগে ‘ইমাম বাতায়ন’ তৈরি করা হয়েছে। এতে ইসলামিক জ্ঞানের সকল শাখা-প্রশাখা নিয়ে আলোচনা করার পাশাপাশি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের তথ্য প্রদান ও চাহিদা প্রেরণ করার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ইমাম বাতায়নের ঠিকানা/address কি?
ইমাম বাতায়নের ঠিকানা হচ্ছে “ইমাম.বাংলা/ http://imam.gov.bd/”
ইমাম বাতায়ন তৈরির উদ্দেশ্য কী?
ইমাম বাতায়নের মাধ্যমে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণ পারস্পরিক যোগাযোগের পাশাপাশি নিয়মিত ব্লগিং, বিভিন্ন মাসলা-মাসায়েল ও ফতোয়া, সাপ্তাহিক খুতবা, সন্ত্রাস ও জঙিবাদ বিরোধী প্রচারণা, কিতাব, সাম্প্রতিক বিষয়াদিসহ দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক কনটেন্ট শেয়ার করতে পারেন এবং প্রয়োজনে অন্যদের আপলোডকৃত কনটেন্ট পাঠের মাধ্যমে নিজের জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করতে পারবেন। এ পোর্টালের মাধ্যমে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণ তাদের নিজ নিজ পেশার বাইরে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের তথ্য জানতে পারবেন ও বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। যার ফলে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণ তাদের নিজ নিজ পেশার বাইরে যে কোন একটি কারিগরি বা বৃত্তিমূলক বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে তাদের আয় বাড়াতে সক্ষম হবেন। এর ফলে তাদের উপার্জন বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি দেশের জাতীয় আয় বাড়বে।
এর মৌলিক উদ্দেশ্যগুলো হলো
1. ইমাম-মুয়াজ্জিনগণের মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ ও সহযোগিতা নিশ্চিতকরণ।
2. ইসলামিক বিষয়ের সঠিক ব্যাখ্যা প্রদান ও ইসলামের নামে চরমপন্থা প্রতিরোধ।
3. কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ বিষয়ক তথ্য প্রদান ও চাহিদানুযায়ী ট্রেডে রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ।
ইমাম বাতায়ন কেন?
আমরা জানি সমাজ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণের বড় ভূমিকা রয়েছে। তারা হচ্ছেন জনগণের অত্যন্ত কাছের লোক এবং সমাজে তাদের গ্রহণযোগ্যতা অনস্বীকার্য। দেশে ৩ লক্ষাধিক ইমাম-মুয়াজ্জিন রয়েছেন কিন্তু তারা সকলেই একে অপরের সাথে বিচ্ছিন্ন। যদি তাদেরকে একটি প্লাটফর্মে নিয়ে আসা যায় তাহলে তারা পরস্পর যোগাযোগের মাধ্যমে নলেজ শেয়ারিং করতে পারবেন। দেশের এক প্রান্ত থেকে একজন ইমাম বা মুয়াজ্জিন অপর প্রান্তের কোন বিজ্ঞ আলেমের নিকট থেকে ইসলামের সঠিক বিষয় সম্পর্কে খুব সহজেই জানতে পারবেন। সুতরাং ইমাম বাতায়ণের মাধ্যমে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণের মধ্যে এক ধরণের পরিবর্তন হবে। এর ফলে ইমাম-মুয়াজ্জিনগণ আরও ভালোভাবে সমাজ পরিবর্তনে অংশ নিতে পারবেন। তাছাড়া সাধারণ জনগণ ‘ইমাম বাতায়ন’ থেকে দৈনন্দিন মাসআলা-মাসায়েলসহ ইসলামের সঠিক বিষয় জানতে পারবেন এবং প্রয়োজনে প্রশ্ন করতে পারবেন।
এই বাতায়নে কি কি ধরণের কনটেন্ট শেয়ার করা যাবে?
এতে ইসলামিক জ্ঞানের সকল শাখা-প্রশাখা নিয়ে লেখা, অডিও, ভিডিও আপলোড করার পাশাপাশি ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক সমস্যা ও সমাধান বিষয়ক কনটেন্ট প্রদান করা যাবে। এছাড়া কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা ও করণীয় সম্পর্কে তথ্য শেয়ার করা যাবে।
ইমাম বাতায়ন সম্পর্কে কোন মতামত থাকলে কি করবো?
যেকোন ধরনের প্রশ্ন ও মতামতের জন্য ‘মতামত’ লিংকে গিয়ে আপনার নাম, ই-মেইল সহ প্রশ্ন বা মতামত দিতে পারবেন।
কে বা কারা এই বাতায়ন ব্যবহার করতে পারবে?
মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন ও মসজিদ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারি এবং মাদরাসার শিক্ষক শিক্ষার্থীরা নিবন্ধনের মাধ্যমে ইমাম বাতায়ণ ব্যবহার ও কনটেন্ট আপলোড করতে পারবেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ এবং বিশ্বের যে কোন দেশ হতে সকল শেণীর ব্যক্তিবর্গ কনটেন্ট আপলোড ব্যতীত তাদের প্রয়োজন অনুস্বারে এই পোর্টাল ব্যবহার করতে পারবেন।