আসসালামু আলাইকুম..............
রাসুলুল্লাহ (সা) একদা শাবান মাসের শেষ দিনে সাহাবায়ে কেরামকে লক্ষ্য করে মাহে রমজানরে ফজিলত সম্পর্কে বলেছিলেন-'হে মানব গন! তোমাদের প্রতি একটি মহান মোবারক মাস ছায়া ফেলেছে। এই মাসে সহস্র মাস অপেক্ষা উত্তম একটি রজনী আছে।যে ব্যক্তি এই মাসে নেক আমাল দ্বারা আল্লাহ পাকের সান্নিধ্য লাভের কামনা করে,সে যেন অন্য সময়ে কোন ফরজ আদায় করার ন্যায় কাজ করল। আর এই মাসে যে ব্যক্তি কোন ফরজ কাজ আদায় করে,অন্য সময়ে ৭০ টি ফরজ আদায়ের নেকি লাব করার সমতুল্য কাজ করল। এটি সংযমের মাস,আর সংযমের ফল হচ্ছে জান্নাত।'
রাসুলুল্লাহ (সা)ইরশাদ করেন, রমজানরে প্রথম রাত্রি থেকে শয়তান গুলোকে বন্দি করা হয় এবং অবাধ্য জ্বীন গুলাকে আবদ্ধ রাখা হয়।জাহান্নামের দরজা গুলো বন্ধ রাখা হয়,সারা রমজান মাসে তা আর খোলা হয় না। আর জান্নাতের দরজা সমূহ খুরে দেওয়া হয়, সারা রমজান মাসে তা বন্ধ করা হয় না।হাদিস শরীফে বণির্ত আছে যে, নবী করিম(সা)ফরমান,'যে ব্যক্তি রমজানের রোজা রাখে এবং এর রাত্রি গুলাতে ঈমান ও ইহতিসাবের সঙ্গে ইবাদত বন্দেগী করে, সে মায়ের গর্ভ থেকে সদ্য ভূমিষ্ট সন্তানের ন্যায় নিষ্পাপ হয়ে যাবে।'হাদিস শরীফে আরও উল্লেখ আছে যে রমজান মাস রহমত বরকত,গুনাহ মাফ ও দোয়া কবুলের মাস। এই পবিত্র মাসে ফেরেশতা মন্ডলী মানষের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন বলেন,'হে কল্যান কামনাকারী! আল্লাহ তাআলার কথা স্মরন করো,তার ইবাদত বন্দেগীতে রত হও এবং একনিষ্ঠ মনে তওবা কর । তোমরা এই মাসে যা কামনা করবে ও প্রার্থনা করবে,আল্লাহ তাআরা তা কবুল করবেন।'
মাহে রমজানরে একটি বিশেষ ফজিলত বা মাহাত্ন হচ্ছে,এই পবিত্র রমজান মাসে আল কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। রমজান মাসের রোজা মানুষকে পাপ-পন্কিলতা থেকে মুক্তি দেয়,মানুষের কুপ্রবৃত্তি ধুয়ে মছে দেয় এবং আত্নাকে দহন করে ঈমানের শাখা প্রশাখা সন্জীবীত করে। সর্বোপরি আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের নৈকট্য ও সন্তুষ্টি লাভ করা যায়। এই মর্মে মহানবী (সা) ইরশাদ করেছেন,'রোজাদারের জন্য দুটি খুশি একটি হলো তার ইফতারের সময়, আর অপরটি হলো আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাতের সময়।(বুখারী ও মুসলিম)
৩১১
০
০
কোন তথ্যসূত্র নেই
কিয়ামতের দিন আল্লাহ পাক ভুমিকম্প দিয়ে শুরু করবেন। বিশ্ব নবী......
আল্লাহ তাআলা মুসলমানদের উপর রমজান মাসে রোজা রাখা ফরজ করে......
আসসালামু আলাইকুম.............. রাসুলুল্লাহ (সা) একদা শাবান মাসের শেষ দিনে সাহাবায়ে......